পিসি বিল্ড গাইডলাইন | PC Build Guidelines in Bangla “ Marketer Rashed

Marketer Rashed
7 min readSep 1, 2021

--

পিসি বিল্ড গাইডলাইন | PC Build Guidelines in Bangla by DataTech Computer. আপনি কি নতুন পিসি বিল্ড করার কথা ভাাবছেন? পিসি বিল্ড করার আগে যে বিষয় ‍গুলা আপনাকে অবশ্যই জেনে নেওয়া উচিত। বর্তমান সময়ে পিসি বিল্ড নিয়ে অনেকে চিন্তিত। কারন বাজেটের মধ্যে সর্বোচ্চটা কিভাবে পাবো সেটাই হলো চিন্তার বিষয়। আজকের এই ব্লগটা পুরোটা পরলে আশাকরি স্বচ্ছ একটা ধারণা পাবেন।

পিসি বিল্ড গাইডলাইন: ধাপ-১ | PC Build Guidelines in Bangla

পিসি বিল্ডের ক্ষেত্রে যে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে সেটা হচ্ছে আপনি কি উদ্দেশ্যে পিসিটি বিল্ড করতে চাচ্ছেন। মানে আপনি এই পিসিটি দিয়ে কি কাজ করতে চাচ্ছেন। যেমন, অনেকে গেমিং এর জন্য পিসি বিল্ড করে থাকে আবার অনেকে ওয়ার্কস্টেশনের জন্য, আবার অনেকে শুধু সাধারন ইউজের জন্য নিয়ে থাকেন । সুতুরাং এইসব কথা মাথায় রেখেই আপনাকে কনফিগারেশনের কথা ভাবতে হবে।

পিসি বিল্ড গাইডলাইন: ধাপ-২ | PC Build Guidelines in Bangla

আর একটা পরিপূর্ন পিসি বিল্ড করতে যে যে কম্পোনেন্ট লাগবে সেগুলা হলো:

পিসি বিল্ড গাইডলাইন: ধাপ-৩ | প্রসেসর সম্পর্কে:

প্রসেসর হচ্ছে একটি সিস্টেমের ব্রেইন। যেহেতু আপনার যাবতীয় কার্যক্রম প্রসেসরই প্রসেস করে থাকে তাই আপনাকে সকল দিক বিবেচনা করে প্রসেসর বাছাই করতে হবে। কোন প্রসেসর কিনবেন সেটা ঠিক করুন আপনার বাজেট বিবেচনা করে। বাজারে প্রসেসরে আপনি ক্লক স্পিড, কোরের সংখ্যা, মেগাহার্জ, গিগাহার্জ ইত্যাদি অনেক বিষয়ই দেখতে পাবেন।

সবসময় মনে রাখবেন আপনার প্রসেসরে ক্লক স্পিড, কোরের সংখ্যা, মেগাহার্জ কিংবা গিগাহার্জ যত বেশি হবে প্রসেসর আপনাকে ততবেশি পারফরমেন্স দিতে পারবে। এবং একই সাথে প্রসেসরের দামও বেশি হবে।

আর মনে রাখতে হবে যে প্রজন্মের প্রসেসর আপনি কিনবেন সেটার সাথে তাল মিলিয়ে একই প্রজন্মের মাদারবোর্ডও আপনাকে কিনতে হবে। যেমন ১০ম প্রজন্মের প্রসেসরগুলো আপনি ৭ম প্রজন্মের মাদারবোর্ডে ব্যবহার করতে পারবেন না। তাই প্রজন্ম (জেনারেশন) পিসি বিল্ডের ক্ষেত্রে খুুবই গুরুত্বপূর্ণ।

পিসি বিল্ড গাইডলাইন: ধাপ-৪ | মাদারবোর্ড সম্পর্কে:

প্রসেসরের পরেই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ কম্পোনেন্ট হলো মাদারবোর্ড। মনে রাখবেন প্রসেসর, র‌্যাম , গ্রাফিক্স কার্ড সহ প্রতিটি জিনিস এই মাদারবোর্ডের উপর থেকেই চলবে আর এ কারণেই একে “মাদার”-বোর্ড বলা হয়। প্রসেসর আর গ্রাফিক্স কার্ড উচ্চ মানের কিনে মাদারবোর্ডে এসে কমপ্রোমাইজ করলে চলবে না।

উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন প্রসেসর, গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার করলেও কেন লাভ হবে না যদি আপনার মাদারবোর্ডটি নিন্মমানের হয়। নিম্ন, মধ্য এবং উচ্চস্তরের বাজেটে পছন্দসই মাদারবোর্ড বেছে নেবার সুযোগ থাকলেও প্রসেসরের সাথে মিল রেখেই মাদারবোর্ড কিনতে হবে।

পিসি বিল্ড গাইডলাইন: ধাপ-৫ | গ্রাফিক্স কার্ড সম্পর্কে:

আপনার পিসিতে গ্রাফিক্স কার্ড কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা নির্ভর করে আপনি পিসিটা দিয়ে কি কাজ করবেন। সাধারন পিসির জন্য গ্রাফিক্স কার্ড এর প্রয়োজন নেই। সাধারন গ্রাফিক্সের চাহিদা প্রসেসরই পূরন করে দিবে।

কিন্তু গেমিং পিসির জন্য গ্রাফিক্স কার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ , কেনোনা একটি গ্রাফিক্স কার্ড ছাড়া গেমিং পিসি অসম্পূর্ণ, আপনি যত ভাল কনফিগারেশন এর পিসি বিল্ড করেন না কেনো, যদি কিনা আপনার পিসিতে গ্রাফিক্স কার্ড না থাকে তাহলে সেটি একটি সাধারন পিসি হিসেবেই ধরা হবে,

গ্রাফিক্স কার্ড সিলেক্ট এর ক্ষেত্রে আপনাকে আপনার প্রসেসর এর ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে, কারন একটি কম ক্ষমতার মাদার বোর্ড এর সাথে যদি আপনি উন্নত মানের গ্রাফিক্স কার্ড ব্যাবহার করেন তাহলে আপনার সিস্টেম Bootle Neck করবে, আপনার গেমিং পিসি এর কনফিগারেশন অসম্পূর্ণ রয়ে যাবে।

মনে করুন আপনি একটি Core- i3 দিয়ে গেমিং পিসি বিল্ড ক্লরতে চাচ্ছেন এবং এর সাথে আপনি পছন্দ করেছেন NVDIA RTX 2060 এতে করে কি হবে ? কিছুই না আপনি কোন পারফোমেন্স পাবেন না, শুধু বটল নেক হবে, তাইলে আগে বটল নেক এর ব্যাপার তা মাথায় রেখে বাজেট অনুজাই গ্রাফিক্স কার্ড কিনুন, নয়ত দেখা যাবে আপনার পুরো স্বপ্নই বৃথা।

পিসি বিল্ড গাইডলাইন: ধাপ-৬ | র‍্যাম সম্পর্কে:

আপনি কি ধরনের কাজ করবেন সেটার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন সাইজের র‍্যাম লাগাতে পারেন। বর্তমানে ৪ গিগাবাইটের নিচের সাইজের কোনো র‍্যাম পিসিতে লাগানো ঠিক না। আর গেমিং পিসিতে তো ৬ গিগাবাইট র‍্যাম হচ্ছে এখন মিনিমাম স্ট্যান্ডার্ড।

প্রসেসর আর গ্রাফিক্স কার্ডের সাথে উপযুক্ত সাইজের র‍্যাম পিসিতে না লাগাতে পারলে অবশ্যই আপনি পারফরমেন্স ইস্যুতে ভুগবেন। আবার দরকারের বেশি র‍্যাম লাগালে অর্থের অপচয়ের সাথে সাথে র‍্যামেরও অপচয় হবে। চেষ্টা করবেন (DDR4) র‍্যাম লাগানোর। তার জন্য আপনার বাজেট মিডরেঞ্জের হতে হবে।

পিসি বিল্ড গাইডলাইন: ধাপ-৭ | স্টোরেজ সম্পর্কে:

পিসির একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ হলো এর স্টোরেজ। আগে পিসিতে স্টোরেজ বলতে আমরা হার্ড ডিস্ককেই বুঝতাম কিন্তু বর্তমানে হার্ডডিক্সের থেকেও উচ্চগতির সলিড স্টেট ড্রাইভ বা SSD চলে আসাছে। আর গেমিং পিসির জন্য SSD হচ্ছে বর্তমানে অন্যতম একটি দরকারি পার্টস।

তাছাড়াও SSD এর একটি নতুন সংস্করণ হচ্ছে M.2 (এম ডট টু) নিম্নস্তরের বাজেটের পিসিতে সাধারণত SSD ব্যবহার করা হয় না। কারণ এখানে বাজেট সংকট রয়েছে । তার পরেও আপনি 128GB একটি SSD ব্যাবহার করতে পারেন শুধু উইন্ডোজ বা অপারেটিং সিস্টেমটি লোড করার জন্য এবং সাথে উন্নত কোয়ালিটি আর পারফরমেন্সের HDD বা হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ । কত গিগাবাইটের ব্যবহার করবেন সেটা আপনার প্রয়োজন অনুসারে সিলেক্ট করে নিন।

মধ্যস্তরের বাজেটে আপনি HDD এবং SSD দুটি একসাথেই ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে সবসময় মনে রাখবে যে উইন্ডোজ বা অপারেটিং সিস্টেমটি যাতে SSD তে দেওয়া থাকে।

উচ্চস্তরের বাজেটে আপনি বেশি বড় সাইজের SSD ব্যবহার করতে পারেন কিংবা বাজেট সংকট থাকলে HDD কেও ব্যবহার করতে পারেন। যেমন ২ টেরাবাইটে হার্ডডিক্স ব্যবহার করতে পারেন আপনার সকল মুভি, ফাইলস, কালেক্টশন ইত্যাদির জন্য আর ৫১২ গিগাবাইটের SSD ব্যবহার করতে পারেন অপারেটিং সিস্টেম আর গেমস ইন্সটলের জন্য।

পিসি বিল্ড গাইডলাইন: ধাপ-৮ | পাওয়ার সাপ্লাই সম্পর্কে:

আপনার CPU এর সকল ইউনিটে সঠিক পরিমানে বিদুৎ সরবরাহ করার গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করে থাকে এই পাওয়ার সাপ্লাই। নরমাল পিসি বা গেমিং পিসি এর জন্যে পাওয়ার সাপ্লাই কিনার ক্ষেত্রে আপনার মাদারবোর্ড এবং গ্রাফিক্স কার্ড এর Requirement অনুযায়ী কিনতে হবে, মনে করুন আপনি গ্রাফিক্স কার্ড কিনেছেন সেটার requirement হচ্ছে ৬০০ ওয়াট কিন্তু আপনার পাওয়ার সাপ্লাই হচ্ছে ৪০০ ওয়াট, এখানেই সমস্যা।

এবং একটি ভাল ব্রান্ড এর পাওয়ার সাপ্লাই অবশ্যই কিনবেন, কেনোনা ইলেকট্রিক সমস্যায় একটি সস্থা পাওয়ার সাপ্লাই আপনার গোটা সিস্টেম কে পুরিয়ে ফেলতে পারে।

পিসি বিল্ড গাইডলাইন: ধাপ-৯ | কুলিং সিস্টেম সম্পর্কে:

সাধারন পিসির জন্য তেমন কোন হাই-ফাই কুলিং সিস্টেমের প্রয়োজন নেই। কারন গ্রাফিক্স কার্ডে এবং প্রসেসরে আগে থেকেই কুলিং সিস্টেম দেওয়া থাকে। তবে গেমিং পিসিতে ভালো পারফোমেন্স এর জন্য অবশ্যই একটি ডেডিকেটেড কুলি সিস্টেম লাগাতে হবে। কারণ পিসি যত ঠান্ডা থাকবে ততই স্মুথ পারফরমেন্স পাবেন।

তাছাড়া উচ্চস্তরে কিংবা হাই ফাই স্তরে গ্রাফিক্স কার্ড এবং প্রসেসরকে ক্লকিং করতে লিকুইড কুলিং সিস্টেম বা এর থেকেও উন্নত কুলিং সিস্টেমের ফিচার ব্যবহার করা যেতে পারে।

বর্তমানে কুলিং সিস্টেম দুই ধরণের, Air এবং Liquid। এয়ার কুলিং সিস্টেম হচ্ছে বাজেট নির্ভর। এয়ার কুলিংয়ে ছোট বড় সাইজের ফ্যান ব্যবহৃত হয় বিধায় এতে খরচ কম, তবে ফ্যান পুরোনো হয়ে গেলে বা ময়লা জমে গেলে কিংবা একই সাথে ততোধিক ফ্যান ব্যবহার করলে চালানোর সময় বেশ শব্দ হবে।

অন্যদিকে লিকুইড সিস্টেমে ফ্যান থাকে না বরং লিকুইড বা তরল পদার্থ ব্যবহার করা হয় বিধায় এতে কোনো আলাদা শব্দ হয় না তবে এগুলো সেটআপ করা তুলনামুলক ভাবে কঠিন এবং এগুলো দামও বেশি।

পিসি বিল্ড গাইডলাইন: ধাপ-১০ | কেসিং সম্পর্কে:

আপনার পিসির জন্য সকল পার্টস কিনার পরে এবার কিনতে হবে ভালো মানের কেইস। আপনি কম্পিউটারে কি কি পার্টস দিয়েছেন সেটা কিন্তু বাইরে থেকে দেখা যায় না, যেটা দেখা যাবে সেটা হলো পিসির কেইস (case) ।

কেসিং কেনার সময় উপরের কুলিং সিস্টেমটি মাথায় রাখতে হবে, যেমন কেসিংয়ে যদি এক্সট্রা ফ্যান লাগানো সিস্টেম না থাকে তাহলে কুলিং সিস্টেম সেটআপ করার সময় ফ্যান ব্যবহার করতে পারবেন না। তাই পিসিতে এয়ার কুলিং সিস্টেমে কতগুলো ফ্যান ব্যবহার করবেন সেটার ভিক্তিতে কেইসটি সিলেক্ট করে নিন।

এছাড়াও উচ্চ স্তরের গ্রাফিক্স কার্ডগুলো অনান্য গ্রাফিক্স কার্ডের থেকে সাইজে একটু বড় হয়ে থাকে তাই এগুলো সাধারণ সাইজের কেসিংয়ে ফিট হয় না। তাই এগুলো ফিট হবার জন্য তুলনামূলক বড় সাইজের কেসিংয়ের দরকার হয়। এছাড়াও আপনি কেসিংয়ে RGB লাইটিং ফিচার এবং অনান্য ফিচার চান সেটাও আপনি লাগাতে পারেন আপনার ইচ্ছে মতো।

বাজারে নরমাল পিসির কেসিং ১৫০০ টাকা থেকে শুরু হয়ে থাকে আর গেমিং কেসিংও আপনি এ বাজেটের আশেপাশেই পেয়ে যাবেন তবে এক্সট্রা ফিচার ও সাইজের কারণে কেসিংয়ের দাম বৃদ্ধি পেতে থাকবে।

পিসি বিল্ড গাইডলাইন: ধাপ-১১ | মনিটর সম্পর্কে:

আপনার পিসিটি যতই হাই কোয়ালিাট হোক না কেন যদি আপনার মনিটর টি ভালো না থাকে তাহলে ভালো আউটপুট পাবেন না। কারন মনিটরের কালার, রেজুলেশন, সাইজ এই সব কিছুর কম্বিনেশন আপনার সেটিফেকশন এর উপরে প্রভাব ফেলবে।

আপনাদের পছন্দ এবং রুচি অনুযায়ী যে কোনো মনিটর নিতে পারেন । মনিটর নিয়ে অন্য একটা ব্লগে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে । বর্তমান বাজারে এই ক্যাটাগরির মনিটর গুলো পাওয়া যাচ্ছে।

⚙️মনিটরের ক্যাটাগরি
* বাজেট অল পারপাস মনিটর
* গেমিং মনিটর
* ওয়ার্কস্টেশন নির্ভর মনিটর
* আলট্রাওয়াইড মনিটর

পিসি বিল্ড গাইডলাইন: ধাপ-১২ | অনান্য পার্টস সম্পর্কে:

আপনার স্বপ্নের পিসি বিল্ড মোটামোটি শেষ পর্যায়ে এবার প্রয়োজন মাফিক অনান্য বিভিন্ন পার্টস পিসির জন্য নিয়ে নিতে পারেন, যেমন ডিভিডি ড্রাইভ, কিবোর্ড, মাউস, স্পিকার, হেডফোন ইত্যাদি। এগুলো নিয়ে আমাকে কিছু বলতে হবে না কারণ এগুলো আপনার প্রয়োজন এবং পছন্দ অনুযায়ী কিনতে হবে।

📌সকল পার্টসকে লাগানো:
আপনার পিসি বিল্ড করার জন্য সকল পার্টস কেনা হয়ে গেলে এবার শুধু এগুলোকে সঠিক ভাবে লাগানো বাকি। আপনি যদি পিসি হার্ডওয়্যার সম্পর্কে ধারণা এবং জ্ঞান রাখেন তবে সেটাপের কাজটা অপনি নিজেই করতে পারবেন। তবে ধারণা এবং জ্ঞান না থাকলে এগুলো নিজে থেকে করতে যাবেন না। কারন ছোট একটা ভুল অনেক বড় ক্ষতি করতে পারে। একটি কম্পিউটার সার্ভিস সেন্টারে কিংবা শপ থেকে আপনার সিপিইউ এর সকল পার্টসগুলো সেটআপ করে নিয়ে আসুন।

উপসংহার:
সবশেষে একটি কথা বলতে চাই আপনার পিসি বিল্ড নির্ভর করে আপনার বাজেট এবং আপনি পিসিটি দিয়ে কি কাজ করবেন সেটার উপর। আর অপনার বাজেটের মধ্যে সর্বোচ্চ পারফর্মেন্স পেতে পিসির পার্টসগুলার সঠিক কম্বিনেশন খুবই গুরুত্বপূর্ন । তাই আপনার পিসি বিল্ডের ক্ষেত্রে এই বিষয়গুলা অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে।

অরেকটা জিনিস আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। বাজারে অনেক নকল প্রেডাক্ট আছে যেগুলো কিনে আপনি প্রতারিত হতে পারেন। তাই অথরাইজড কোন শোরুেম থেকে প্রোডাক্ট কিনুন।

ধন্যবাদ! Author: Datatech Computer.

Originally published at https://marketerrashed.com on September 1, 2021.

--

--

Marketer Rashed

I’m Marketer Rashed | Digital Marketer in Bangladesh. Over the last 4 years, I've been working as a senior Digital Marketing Manager. www.marketerrashed.com